মাশরুম চাষ পদ্ধতি OPTIONS

মাশরুম চাষ পদ্ধতি Options

মাশরুম চাষ পদ্ধতি Options

Blog Article

শাহরিয়ার আলম ও দিলীপ আগরওয়ালার হিসাব তলব

চাষের জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী পাওয়া যায় এমন দোকানে, মাশরুম প্রশিক্ষণকেন্দ্রে এবং অনলাইন শপিং সাইট থেকে মাশরুমের বীজ কিনতে পাওয়া যাবে। বাকি উপকরণগুলো সহজে জোগাড় করা যায়।

বিশ্বজুড়ে চাষ করা হয় নানা জাতের মাশরুম। তবে আমাদের দেশের আবহাওয়ায় এবং তুলনামূলক সহজ পদ্ধতিতে ঘরে ফলানোর জন্য উপযুক্ত অয়েস্টার, মিল্কি, প্যাডি স্ট্র জাতীয় মাশরুম। অয়েস্টার মাশরুম ফলানোর পক্ষে আবার শীতকাল উপযুক্ত। বাকি দুটোর উপযুক্ত সময় মার্চের পর থেকে, যখন ঠান্ডা কমে যায়।

গুরুত্বপূর্ণ লিংক বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট

উক্ত মিশ্রণের সাথে সামান্য পরিমাণ চুন এবং পানি মিশানো হয়। প্যাকেটগুলো খড়ের চাষাবিশিষ্ট বাঁশের বেড়া ও পাকা মেঝের ঘরে কাঠ ও বাঁশের তাকে সারি করে সাজিয়ে রাখতে হবে।

ড্রাই মাশরুম পানিতে ভিজানোর ফলে কাঁচা মাশরুম এর মতো অনেকটা হয়ে যায়।কাঁচা মাশরুম বিক্রি করতে না পারলে মাশরুম শুকিয়ে ও রাখা যায় এই কারণে মাশরুম নষ্ট না হওয়ায় মাশরুম লাভজনক ব্যবসা।

বাড়িতে ব্যবহারের জন্য মাশরুম চাষের প্রক্রিয়াটি কঠিন নয় এবং খুব কম জায়গা প্রয়োজন। বাড়িতে সফল মাশরুম চাষের চাবিকাঠি হল সঠিক ধরনের মাশরুম নির্বাচন করা, প্রয়োজনীয় উপকরণ প্রাপ্ত করা এবং নির্দেশাবলী সঠিকভাবে অনুসরণ করা।

লাভজনক কৃষি চাষাবাদ ব্যবসা করার জন্য প্রথমে সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। মাশরুম চাষ করার জন্য হাতে কলমে প্রশিক্ষণ নিতে হবে। এক্ষেত্রে একা না পারলে কিছু লোক একত্রে মিলেমিশে মাশরুম চাষ করেও সফলতা পেতে পারেন।

বাংলাদেশের অনেক এলাকায়ই বর্তমানে মাশরুম চাষ করা হয়। এগুলোর মধ্যে ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, রাজবাড়ী, কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহীসহ সারাদেশেই বর্তমানে মাশরুম চাষ করা হচ্ছে।

খাদ্য হিসেবে মাশরুম অতুলনীয়। এটি হাই প্রোটিনযুক্ত একটি খাবার। এই খাবারটি হজমও হয় খুব তাড়াতাড়ি। মাশরুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ। প্রাচীনকাল থেকেই এটি পুষ্টিসমৃদ্ধ, সুস্বাদু ও দামী খাবার হিসেবে বিবেচিত। মাশরুমে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, অ্যামাইনো এসিড, অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।

সাইটটি শেষ হাল-নাগাদ করা হয়েছে: ২০২৪-০৯-০৭ ০৭:০১:২৭ পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে:  মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ,  এটুআই,  বিসিসি,  read more ডিওআইসিটি ও  বেসিস। কারিগরি সহায়তায়:

বড় বড় দোকানে, বাজারে মাশরুম বিক্রি করলে অনেক লাভবান হওয়া যায় ।এছাড়া খোলা বাজারে নিজ উদ্যেগে মাশরুম বিক্রি করলে অনেক লাভবান হওয়া যায়।সাধারণত বাজারে মাশরুম কেজি প্রতি ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকা বিক্রি করা যায়।

You choose the subject areas within your interest and we'll ship you handpicked news and hottest updates based on your preference.

আশাকরি মাশরুম চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে আপনার অনেক ভাল ধারণা হয়েছে। এখন, আপনি চাইলে ঘরে বসেই মাশরুম চাষ করে সাবলম্বী হতে পারবেন। যারা বেকার রয়েছেন তারাও এই মাশরুম চাষ করতে পারেন। এই মাশরুম চাষ করে অনেক নারীই এখন সাবলম্বী হচ্ছেন। মাশরুম চাষ করার ফলে এটি আমাদের জাতীয় অর্থনীতিতে বিশেষ অবদান রাখতে পারে।

মাশরুমে শর্করার পরিমাণ কম থাকায় এই খাবারটি বহুমূত্র রোগীদের জন্য আদর্শ খাবার।

Report this page